kenakataa.com এ আপনাকে স্বাগতম! X
Almond Nut 100gm - কাঠ বাদাম ১০০গ্রাম
0
0 Reviews 148 Orders 0 Wish listed
135.00৳ (Tax : )
Quantity:
Total price :
 
Out of stock

বাদামের মধ্যে অনেক পুষ্টিকর একটি বাদাম হলো কাঠ বাদাম। এটির পুষ্টিগুণ এতোই বেশি যে নিয়মিত খাদ্যতালিকায় কাঠ বাদাম রাখা উচিত। ‘কাঠবাদাম হলো একটি ফ্যান্টাসটিক সুপার ফুড, যেখানে ১০টিরও বেশি ম্যাক্রোনিউট্রিয়েন্টস ও মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টস রয়েছে। এসব পুষ্টি হার্ট ও রক্তনালীর স্বাস্থ্যকে উন্নত করে।’

 

কাঠবাদামের উপকারিতা-

কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে: শরীরে বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় বাদাম। প্রতিদিনের ডায়েটে বাদামের অন্তর্ভুক্ত করলে হার্টের স্বাস্থ্য নিয়ে আর চিন্তায় থাকতে হবে না। আসলে বাদামে উপস্থিত বেশ কিছু কার্যকরী উপাদান শরীরে অন্দরে ভাল কোলেস্টরলের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই খারাপ কোলেস্টরলের মাত্রা কমতে শুরু করে। এছাড়া বাদামে প্রচুর পরিমাণ মনো-স্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, থাকে ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিডও। কিন্তু কোনওরকম ট্রান্স ফ্যাট থাকে না। ফলে হার্ট অ্যাটাক কিংবা স্ট্রোকেরও আশঙ্কা কম থাকে।

 

হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে: গবেষণায় দেখা গেছে, বাদামে উপস্থিত ফসফরাস শরীরে প্রবেশ করার পর এমন কিছু কাজ করে যার প্রভাবে হাড়ের ক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। তাই প্রতিদিন বাদাম খাওয়া শুরু করলে হাড়ের রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কম থাকবে।

 

মস্তিস্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়: আমেরিকার অ্যান্ড্রস ইউনিভার্সিটির গবেষকদের করা এক পরীক্ষায় দেখা গেছে বাদামে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই পরীক্ষার আগে ছাত্রছাত্রীদের নিয়ম করে বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে।

 

পুষ্টির ঘাটতি দূর হয়: বাদামে রয়েছে প্রায় ৩.৫ গ্রাম ফাইবার, ৬ গ্রাম প্রোটিন, ১৪ গ্রাম ফ্যাট সহ ভিটামিন ই, ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন বি২, ফসফরাস এবং ম্যাগনেসিয়াম। এই সবকটি উপাদানই শরীরকে সুস্থ রাখতে বিশেষ প্রয়োজনে লাগে।

ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকে: পুষ্টিবিজ্ঞানীরা বলেন, বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এই মৌল। তাই ম্যাগনেসিয়ামের পরিমাণ সঠিক থাকলে ইনসুলিনের সঠিক কার্যকলাপ বজায় থাকে।

 

ওজন নিয়ন্ত্রণের সহায়ক: বাদাম খাওয়ার পর ক্ষিদে একেবারে কমে যায়। ফলে মাত্রাতিরিক্ত খাবার খাওয়ার প্রবণতা হ্রাস পায়। সেই সঙ্গে শরীরে প্রয়োজন অতিরিক্ত ক্যালরি জমে ওজন বৃদ্ধির সম্ভাবনাও কমে। বিপাকের হার বাড়িয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে চিনাবাদাম।

 

কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়: বাদামের ফাইবার শরীরের জন্য উপাদেয়। আর্জিনিন এবং হেলদি ফ্যাটের সঙ্গে এই ফাইবারের উপস্থিতি কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ রোগীদের ক্ষেত্রে অত্যন্ত জরুরি। ফাইবারযুক্ত খাবার খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমে।

 

কোষের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়: বাদামে থাকা প্রচুর মাত্রায় ভিটামিন ই শরীরের প্রতিটি কোণায় ছড়িয়ে থাকা কোষের কর্মক্ষমতার বৃদ্ধি ঘটানোর সঙ্গে সঙ্গে শরীরে যাতে কোনও ক্ষতের সৃষ্টি না হয়, সেদিকেও খেয়াল রাখে। ফলে বয়স বাড়লেও শরীরের উপর এর কোনও প্রভাব পরে না।

 

হজম ক্ষমতার উন্নতি: গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত পানিতে ভেজানো বাদাম খেলে দেহের অন্দরে বিশেষ কিছু এনজাইমের ক্ষরণ বেড়ে যায়, যার প্রভাবে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটতে শুরু করে। সেই সঙ্গে গ্যাস-অম্বলের প্রকোপও কমে যায়।

 

কাঠ বাদাম কাচা ও ভাজা দুই অবস্থাতেই খাওয়া যায়। কাচা অনেকে সরাসরি চিবিয়ে খান, কেওবা পানিতে ভিজিয়ে রেখে তারপর খান। ভাজা কাঠ বাদাম খেতেও অনেক মজার হয়। এবং ভেজে লবন লাগিয়ে খেলে এটি মুখোরোচক একটি খাবারে পরিনত হয়।

কাঠবাদাম সরাসরি খাওয়া ছাড়াও বিভিন্ন রান্না উপকরনের সাথে মিশিয়ে বা বিভিন্ন রেসিপিতে ব্যবহার হয়। এছাড়াও ডেজার্ট আইটেম পরিবেশনে উপর দিয়ে কাঠ বাদামের কুচি ছেটানো হয়।

 

কাঠ বাদাম অনেকের পছন্দের খাবার। এছাড়া আমরা প্রায়শই কাঠ বাদামের বিভিন্ন উপকারিতার কথা শুনে থাকি। এজন্য আমরা অনেকেই প্রচুর পরিমানে কাঠ বাদাম খেয়ে থাকি। কিন্তু আতিরিক্ত কাঠ বাদাম খেয়ে যে আপনারা নিজের ক্ষতি করছেন তা কি জানেন? চলুন কাঠ বাদাম খাওয়া সাইড ইফেক্ট গুলো জেনে নেই।

১. কাঠ বাদামে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার রয়েছে। তাই অত্যাধিক পরিমাণে কাঠ বাদাম খেলে কোষ্ঠকাঠিণ্যের সমস্যায় পড়তে পারেন। সে ক্ষেত্রে অনেক বেশি পরিমাণে পানি খেতে হবে।

২. ১০০ গ্রাম কাঠ বাদামে ২৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন-ই রয়েছে। যেখানে দিনে মাত্র ১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন-ই আমাদের প্রয়োজন। ভিটামিনের উৎস হিসাবে সারাদিন এর তিনগুণ কাঠ বাদাম একজন খেতেই পারেন। তাতে বিশেষ কোনও ক্ষতি হয় না। কিন্তু এটাও ঠিক যে কাঠ বাদামের সঙ্গে ভিটামিন-ই রয়েছে (যেমন ডিম, পালং শাক) এমন অনেক শাক-সবজিও আমরা খেয়ে থাকি। আর তাতেই আমাদের স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয়। ডায়েরিয়া, দুর্বলতা এমনকী চোখও খারাপ হতে পারে।

৩. কাঠ বাদামে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট এবং ক্যালোরি রয়েছে। ১০০ গ্রাম কাঠ বাদামে ৫০ গ্রাম ফ্যাট রয়েছে। ফলে ওজন বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

৪. খুব বেশি কাঠ বাদাম খেলে দেহে টক্সিন জমতে থাকে। কারণ এতে হাইড্রোকার্বন অ্যাসিড রয়েছে। হাইড্রোকার্বন অ্যাসিড বেশি দেহে জমলে শ্বাসকষ্ট হয়, নার্ভের সমস্যা হয়, এমনকী মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

৫. তাই দিনে ৪০ গ্রামের বেশি কাঠ বাদাম খাওয়া উচিত নয়।

 

কোথায় পাবেন কাঠবাদাম?

কেনাকাটায় পাবেন কাঠবাদাম।

 

 

0

0 Ratings
Excellent
0
Good
0
Average
0
Below Average
0
Poor
0
Product Review
Product review not available
Safe Payment
7 Days Return Policy
100% Authentic Products
kenakataa
30
Reviews
497
Products
More From The Store
Medjool Dates - মেডজুল খেজুর 250gm
420.00৳
Booter Beshon - বেসন 500gm
60.00৳
80.00৳ Off
Rasna Orange Drink- 2.5 kg
1,680.00৳
1,600.00৳
80.00৳ Off
Rasna Mango Drink- 2.5 kg
1,680.00৳
1,600.00৳
Orange Tang Jar (Bahrain) - 750 gm
760.00৳
Similar products
Top