আমাদের এই সরিষার তেলে নেই কোনো ভেঁজাল। শতভাগ নির্ভেজাল এই খাটি সরিষার তেলে রয়েছে 70% মাঘী সরিষা ও 30% শ্বেতী সরিষা। এই দুই সরিষার মিশ্রণ ভাঙানো হয়েছে মেশিন-চালিত কাঠের ঘানিতে। তেলের গুণাগুণ সম্পূর্ণ অক্ষত রেখে এই তেল উৎপাদন করা হয়। যার ফলে এই তেল নিয়মিত ভোজন ও ব্যবহারে পাবেন নানারকম উপকারিতা।
আদিকাল থেকেই যেন গ্রাম বাংলার মানুষের ঐতিহ্যের সাথে যেন মিশে আছে সরিষার তেল। ঔষুধিগুণ থাকায় আদিকাল থেকেই আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় ব্যবহার হয়ে আসছে সরিষার তেল। গবেষণায় দেখা যায়, ওমেগা আলফা-3 এবং ওমেগা আলফা-6 ফ্যাটি এসিড, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ স্বাস্থ্যকর তেল হিসেবেও পরিচিত এটি।
সরিষার তেলের খাওয়া নিয়ে তর্ক বিতর্কের শেষ নেই। তবুও আমরা বাঙ্গালিরা এটি ছাড়তে পারবো না! বাংলাদেশ সহ ভারতীয় উপমহাদেশে একসময় রান্নায় কাজে সরিষার তেল ছাড়া ভাবাও যেতো না। কারণ খাটি সরিষার তেলের রয়েছে যেমন স্বাস্থ্যের উপকারিতা তেমন রয়েছে এর সুগন্ধও। যারা বুদ্ধিমান এবং সরিষার তেলের গুণাগুন সম্পর্কে অবগত আছেন, তারা নিয়মিত ব্যবহার করে চলেছেন সরিষার তেল। একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত তেলটি ব্যবহার করে রান্না করা খাবার খেলে শরীরের অনেক উপকার হয়, এছাড়াও বাড়ে আয়ু।
সরিষার তেলের ঝাঁঝালো উপাদান শ্লেষ্মা এবং অবরুদ্ধ সাইনাস পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। রসুন ও লবঙ্গ দিয়ে সরিষার তেল গরম করে পা এবং বুকে মালিশ করলে সর্দি-কাশি থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। সরিষার তেল নিয়মিত সেবন করলে এসিটিড কমে। বিশেষ করে যারা নিয়মিত সরিষার তেল দিয়ে তরকারি রান্না করে খান, তাদের এসিডিটি নাই বললেই চলে। যেখানে সয়াবিন তেলে অধিকাংশ মানুষেরই এসিডিটি হয়। নিজের পরিবারের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় নিয়মিত সরিষার তেল থাকুক আপনার খাদ্য তালিকায়।
100% বিশুদ্ধ ও কাঠের ঘানিতে ভাঙানো খাঁটি সরিষার তেল কিনুন সাশ্রয়ী মূল্যে কেনাকাটা থেকে।